সংবাদ শিরোনামঃ
 আটুলিয়া ইউনিয়নে ১৫ টি হতদরিদ্র পরিবারের মধ্যে ৩,০০০ লিটার ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন পানির ট্যাংকি বিতরণ  কালিগঞ্জের বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন বিএনপি”র অফিস উদ্বোধন রমজাননগরে দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও জলবায়ু ন্যায্যতা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে সিসিডিবির জলবায়ু সহনশীল জনগোষ্ঠী তৈরির লক্ষ্যে এনজিও গনমাধ্যমকর্মী ও ইউ পি সদস্যদের সাথে মতবিনিময় সভা ভূমিদস্যুদের হাত থেকে ভূমিহীনদের জায়গায় ফেরত ও মিথ্যা মামলা থেকে রেহায় পেতে মানববন্ধন  শ্রীমঙ্গলে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে জমি দখল স্কুল পর্যায়ে ছাত্র-ছাত্রীদের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক সচেতনতামূলক ভিডিও প্রদর্শনী কালিগঞ্জের ভাড়াশিমলায় জামায়াতে ইসলামির কর্মী শিক্ষা শিবির অনুষ্ঠিত হয়েছে  কালিগঞ্জের কৃতি সন্তান ড. রেজাউল করিম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ভিসি শ্যামনগরে সরকারি খাল থেকে অবৈধ পাটা অপসারণ ও অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
সৌদিতে জান্নাতুল বাকি পুনঃনির্মাণের দাবিতে পারুলিয়াতে মানববন্ধন

সৌদিতে জান্নাতুল বাকি পুনঃনির্মাণের দাবিতে পারুলিয়াতে মানববন্ধন

দেবহাটা প্রতিনিধি:

তৎকালীন সৌদি শাসকদের হাতে ধ্বংশকৃত জান্নাতুল বাকি ধ্বংসের ১০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে, জান্নাতুল বাকি পুনঃনির্মাণের দাবিতে পারুলিয়াতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার জুম্মার নামাজ শেষে পারুলিয়া ও দেবহাটা শিয়া সম্প্রদায়ের আয়োজনে উপজেলার মসজিদ আল-মোস্তফার সভাপতি মাওলানা শেখ মোস্তাক আহমেদের নেতৃত্বে সর্বস্তরের মুসল্লিদের অংশগ্রহণে পারুলিয়া বাসস্ট্যান্ডে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন দেবহাটা উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান মিন্নুর, মসজিদ আল মেহেদীর পেশ ইমাম শেখ সেলিম উল্লাহ, মাওলানা আবুজার গিফারি, ফরহাদ হোসেন, শেখ মোক্তার আলী, আলি আশরাফ, আয়ুব হোসেন প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা জান্নাতুল বাকি পুনঃনির্মাণের দাবি করেন এবং বিশ্ব মুসলিম ঐক্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় চলমান পদক্ষেপগুলো কার্যকর সাফল্য কামনা করেন। এছাড়া বক্তারা আরো বলেন, অতিদ্রুত সময়ের মধ্যে জান্নাতুল বাকি পুনঃনির্মাণ করে জান্নাতুল বাকি মুসলিম জাহানের সকলের জিয়ারতের জন্য উন্মুক্ত করে দিতে সৌদি আরবের শাসকদের প্রতি আহ্বান জানান।
এ সময় মানববন্ধনে উপস্থিত সকলকে জান্নাতুল বাকি পুনঃনির্মাণের দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা যায়। উল্লেখ্য ১০০ বছর আগে তৎকালিন আল-ই-সৌদ দ্বারা মদিনায় জান্নাতুল-বাকী ধ্বংস করা হয়।
বক্তরা উল্লেখ্য করে আরো বলেন, ৮ শাওয়াল, ১৩৪৪ হিজরিতে (২১ এপ্রিল, ১৯২৫) সৌদি রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা আবদুল আজিজ আল সাউদের সহায়তায় ওয়াহাবিদের দুষ্ট হাত বিশ্বের অন্যতম পবিত্র ইসলামিক স্থান আক্রমণ ও ধ্বংস করার সাহস করেছিল। , ইমাম হাসান আল-মুজতবা (আ.), ইমাম জয়নুল-আবিদিন (আ.), ইমাম মুহাম্মদ আল-বাকির (আ.) এবং ইমাম জাফর আস-সাদিক (আ.) এর পবিত্র মাজার। একই বছরে, সৌদি সরকার অন্যান্য সমাধিগুলি ধ্বংস করে, যেমন পবিত্র নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর মা, স্ত্রী, পিতামহ এবং অন্যান্য পূর্বপুরুষদের মাজার। তারা সমস্ত ঐতিহাসিক ইসলামিক স্থান ও স্মৃতিস্তম্ভের নিদর্শন মুছে ফেলতে সক্ষম হয় এবং ২০০ টিরও বেশি বিখ্যাত সাহাবী ও মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর সাহাবাদের কবর ভেঙে ফেলেন।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগীতায়- সুন্দরবন আইটি লিমিটেড